Tuesday, November 22, 2016

smartphone tips / নতুন smartphone কেনার আগে যে তথ্যগুলো জেনে নেওয়া জরুরি/Battery








একটি মোবাইল সম্পূর্ণ ব্যাটারি চার্জ করার পর (যেকোন নেটওয়ার্কে কানেক্ট হয়ে; যেমন: রবি/জিপি) সর্বোচ্চ যতক্ষণ on থাকতে পারে সেই সময়কেই স্ট্যান্ডবাই টাইম বলা হয়। এই সময়ের মধ্যে মোবাইলের মাধ্যমে কথা বলা, গেম খেলা, নেট ব্রাউজ ইত্যাদি করা হলে তা স্ট্যান্ড-বাই টাইমের মধ্যে গণ্য হবে না। তবে, নেটওয়ার্ক দুর্বল হলে অথবা মোবাইল কোন চলন্ত যান এ থাকলে এই সময়ের হেরফের হতে পারে।

একটি মোবাইল সম্পূর্ণ ব্যাটারি চার্জ করার পর একটানা কথা বলে এর চার্জ পুরোপুরি নিঃশেষ করতে যত সময় লাগে তাকেই বলা হয় টক-টাইম

 ফোনে যেকোনো অডিও ফাইল প্লে করে (ইয়ারফোনের মাধ্যমে শুনে, লাউড স্পিকার নয়) সম্পূর্ণ ব্যাটারি নিঃশেষ করতে যত সময় লাগে তাকে সাধারণত বলা হয়ে থাকে মিউজিক প্লেব্যাক টাইম। (ফোন functionality বন্ধ / Flight Mode চালু অবস্থায়)

smartphone tips / নতুন smartphone কেনার আগে যে তথ্যগুলো জেনে নেওয়া জরুরি

                                       Design ডিজাইন
 ডিজাইন নিয়ে একটু চিন্তা করুন স্মার্ট ফোনের ক্ষেত্রে ডিজাইনটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হতে পারে আবার নাও হতে পারে কেউ পারফরমেন্স ভালো চান কেউ ডিজাইন । এ বিষয়ে কারো কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়ার কিছু নেই। এটা একান্ত নিজের রুচির ব্যাপার। 

                                     

     Weight and Feeling ওজন এবং অনুভূতি
  মোবাইল ফোনসেটের এ বৈশিষ্ট্য নিয়ে কেউ তেমন মাথা ঘামায় না। মোবাইল ফোন বেশিরভাগ সময় পকেটে রাখা হয়। তাই এটি যত বেশি হালকা হয় ততো ভালো। তবে বড় আকারের হলে ওজন বাড়ে। ক্রেতার কাজের ধরনের ওপর নির্ভর করে বেশি ওজনের ফোন কেনা উচিত।


                                
       Network মোবাইল নেটওয়ার্ক 
 স্মার্টফোনের নেটওয়ার্ক কানেকশন অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কথা বলা সে অডিও হোক বা ভিডিও এছাড়া ডাটা কানেকশনের গতি নির্ভর করে এর ওপর। মোবাইল নেটওয়ার্ক বর্তমানে 2G,3G,4G,5G নেটওয়ার্ক বিভিন্ন দেশে চলমান।
1G = analog

2G = digital, voice
2.5G added data (GPRS)
2.75G faster data (EDGE)

3G = digital, supported data, packet switched (WCDMA, EvDO)
3.5G faster data (HSPA)

4G = wireless broadband
(most people say this is LTE, some people are waiting for an upgrade to LTE-A)

5G = not yet defined (Super wireless broadband )
Much faster. Likely to be real ~2020 by Samsung



                                           
       Processor প্রসেসর    
 স্মার্টফোনের প্রধান ও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল প্রসেসর। প্রসেসর আপনার স্মার্টফোনের মূল অংশ গুলোর একটা। তাই স্মার্টফোন কেনার আগে জেনে নিন আপনার পচ্ছন্দের স্মার্টফোনের প্রসেসর সম্পর্কে। অনেকের ভুল ধারণা রয়েছে যে প্রসেসরের ক্লক স্পীড-ই আসল। ক্লক স্পীড গুরুত্বপূর্ণ হলেও এটি প্রধান নিয়ামক নয়। প্রসেসরের ভার্সন-ই আসল। তাই স্মার্টফোনের কেনার আগে জেনে নিন প্রসেসর এর ভার্সন কত। চেষ্টা করুন ARMv7 বা তার পরবর্তী Model এর প্রসেসর সমৃদ্ধ স্মার্টফোন কিনতে। কারন ARMv7 পূর্ববর্তী Model এর প্রসেসরগুলো অনেক অ্যাপলিকেশন,গেমস্ বিশেষ করে ফ্ল্যাশ সাপোর্ট করে না ফলে আপনার স্মার্টফোনের মূল মজাটাই নষ্ট হয়ে যাবে। যেমন Samsung Galaxy Y, Galaxy pocket, Galaxy Ace ইত্যাদি মোবাইলে ক্লক স্পীড বেশী থাকলেও এই ফোনগুলোর ARM ভার্সন হল 6 তাই এই ফোনগুলো অনেক আপ্লিকেশন বিশেষ করে ফ্ল্যাশ ভিত্তিক কিছুই চলে না। আর যাদের আর্থিক সামর্থ্য আছে তারা ডুয়েল-কোর(dual-core) বা কোয়ার্ট-কোর(Quad-core) প্রসসর সমৃদ্ধ স্মার্টফোন কিনতে পারেন।
০৫.*****র‌্যাম ও রম (RAM &ROM): স্মার্টফোনের আরেকটি অপরিহার্য অংশ হল RAM এর ক্ষমতা। র‍্যাম মূলত কাজের গতি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। RAM যত বেশী হবে কাজের performance আর স্পীড দুইই বাড়বে। তাই কেনার আগে RAM কত তা দেখে নিন। ফোন কিনতে বেশ কিছু অর্থ ব্যয় করে 1GB RAM যথেষ্ট। রম হচ্ছে স্মার্টফোনের ইন্টারনাল মেমরি। অনেক সময় দেখা যায় যে ইন্টারনাল মেমোরি ৮ জিবি হলেও ইউজেবল থাকে ৫ জিবি কিংবা ৪ জিবি বাকিটা অপারেটিং সিস্টেমের দখলে থাকে।

                                     
     Memor মেমোরি
 স্মার্টফোন কেনার আগে দেখে নিন মেমোরির সর্বোচ্চ ধারণ ক্ষমতা কত।স্মার্টফোনের মেমোরি দুই ধরনের হয়ঃ
১)Phone memory/internal memory
২)Card slot/External memory

                                      
                                                      Display ডিসপ্লে
  আপনি যে ফোনটি কিনবেন তা কি শুধু কল রিসিভ করার জন্য । অর্থাৎ আমরা অনেকই একের অধিক ফোন ব্যবহার করে থাকি যার মধ্যে একটি শুধু কল রিসিভ করার জন্য ব্যবহার থাকি । সেরকম হলে আপনি নরমাল ডিসপ্লের কম দামের ফোন কিনতে পারেন । আপনি টাকাও বাচাতে পারবেন এবং ব্যাটারির স্থায়ীত্বও পাবেন লম্বা সময় । আপনি যদি মোবাইল ফোনটি ব্যবহার করেন আপনার দৈনন্দিন বিভিন্ন কাজে বা অনলাইনের কাজে তাহলে আপনি ভাল ডিসপ্লে সম্পন্ন একটা ফোন কিনতে পারেন ।আপনাকে মনে রাখতে হবে ফোনের ডিসপ্লে সাইজের প্রতি কারন আপনার ডিসপ্লে যত বড় ব্যাটারি চার্জ তত তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যাবে। যদি আপনার বাজেট বেশি হয়ে থাকে তাহলে ব্র্যান্ডেট কিছু ফোন আছে যা অনেক বড় স্ক্রীন নিয়েও অনেক লম্বা সময় ব্যাটারি চার্জ সঞ্চয় রাখতে পারে। অনেকেই আছে যাদের বাইরে কাজ করতে হয় । যেমন একজন প্রজেক্ট ম্যানেজার বা সাইট ইঞ্জিনিয়ার যখন মোবাইল বা স্মার্ট ফোন কিনবেন অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যেন ডিসপ্লেটি সানলাইট সাপোর্টেড হয়। প্রথম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ডিসপ্লে। বর্তমানে ৩" থেকে শুরু করে ৬" মাপের স্মার্টফোন ও বাজারে পাওয়া যায়। যদি টাচস্ক্রীন স্মার্টফোন নেন সে ক্ষাত্রে চেষ্টা করবেন ডিসপ্লের আকার যেন ৩.৫ ইঞ্চি বা তার বেশী হয়। কারণ এতে ব্যবহার অনেক বেশী আরামদায়ক এবং দেখতেও সুবিধা। তবে সহজে বহন করতে চাইলে ছোট পর্দার মোবাইল নেওয়া উচিত। একই সাথে কিছু বিষয় খেয়াল রাখবেন যেমন রেজু্লেশন (উদাহরণ-720p-1080pHD-UHD-4K) সাধারণ মানের মোবাইলের ডিসপ্লে ৭২০পি-এর কম হয়ে থাকে, পিক্সেল পার ইঞ্চি(PPI),কালার ইত্যাদি। আর টাচস্ক্রীন যেন অবশই capacitive হয়। কারণ Resistative স্ক্রীন ব্যবহারে খুব অসুবিধাজনক যা আপনাকেই সমস্যায় ফেলবে। স্মার্টফোন শক্তপোক্ত কতটা তা জরুরি বিষয়। তা ছাড়া পর্দাতে সহজে দাগ যেন না পড়ে সে জন্য স্ক্র্যাচ রেজিস্ট্যান্ট গ্লাস রয়েছে অনেক ফোনে গরিলা গ্লাস, ড্রাগন ট্রাইল গ্লাস এ ক্ষেত্রে বেশি ব্যবহার হয়। হাত থেকে পড়ে গেলেই ভেঙে বা ফেটে যাবে না, অন্তত তেমন তো হতে হবে ফোনটিকে। 
                                                    
                                  
                                                GPU গ্রাফিক্স প্রসেসর ইউনিট

 অনেকেই গ্রাফিক্স প্রসেসর ইউনিট(GPU) সম্পর্কে অবহিত নয় অথচ এটি ছাড়া আপনি হাই গ্রাফিক্স এর কোন গেমস খেলতে পারবেন না বা হাই গ্রাফিক্স প্রগামে কাজ করতে পারবেন না। HD Video দেখতেও এটির প্রয়োজন এছাড়া থিম এবং লানচারেও এর প্রয়োজন এরকম অনেক ক্ষেত্রে GPU কাজ করে।

                                             
                                                         Sensor সেন্সর
স্মার্টফোনের স্মার্টনেস অনেকাংশে এর সেন্সরগুলোর ওপর নির্ভর করে। বর্তমান সকল স্মার্টফোনে বিভিন্নও ধরনের সেন্সর থাকে যা দ্বারা আপনি স্মার্টফোনের পূর্ণাঙ্গ সুবিধা ভোগ করবেন। প্রয়োজনীয় সেন্সরগুলো হলঃ
  Accelerometer Sensor(3D)
  Gyroscope Sensor
  Proximity Sensor
  Magnetic fild Sensor
  Gravity Sensor
  Light Sensor
  Pressure Sensor(Barometer)
  Orientation Sensor
  Hall Sensor
  Temperature Sensor(Thermometer)

                                                    GPS Global Positioning System
   
  জিপিএসের পুরো অর্থ হলো গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম। পুরো নামটা দেখলেই বোঝা যায় এর ধারণাটা কত ব্যাপক। স্মার্টফোনে যদি জিপিএস থাকে, তাহলে সে দেখিয়ে দেবে ব্যবহারকারী পৃথিবীর কোন জায়গায় স্মার্টফোনটি নিয়ে অবস্থান করছেন। Hygrometer, Lightmeter, G-Sensor, Air gesture(Hand Motion), Heartbeats sensor, Linear acceleration , Rotation vector, Corrected Gyroscope, Double Click wakeup, Smart Gesture, Smart intelligence, Eye contact সহ এরকম আরো কিছু সেন্সর আছে
                                                            
                                         
                                               OS অপারেটিং সিস্টেম  
 স্মার্টফোনের আরেকটি অসাধারণ বৈশিষ্ট্য হল এর অপারেটিং সিস্টেম। কম্পিউটারের মত প্রত্যেক স্মার্টফোন এর রয়েছে একটি নিজস্ব অপারেটিং সিস্টেম। বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের অপারেটিং সিস্টেম রয়েছে যেমনঃ
  Android
  iOS   Apple
  Windows
  RIM   Black Berry
  SymbianFirefox

                   
                                               

                                                     Camera ক্যামেরা 
 আপনার ফোনের সাথে একটি ভাল মানের ক্যামেরা থাকা একটি গুরুত্তপূর্ণ বিষয় । আপনি সব সময় DSLR নিয়ে ঘুরে বেড়াবেন তা অনেকটাই অসম্ভব । তাই আপনি ফোন কেনার আগে আপনার ফোনের ক্যামেরা মান সম্পর্কে একটু যাচাই করে দেখতে পারেন । তবে মেগা পিক্সেল দেখে ফোন কেনার জন্য লাফানোর প্রয়োজন নেই । কারন শুধু মেগা পিক্সেল দিয়ে আপনার ছবির গুণাগুণ বোঝতে পারবেন না । ক্যামেরা ফোন কেনার আগে আপনি নিশ্চয়ই জানতে চান ফোনের মেগা পিক্সেল কত। মোবাইল ফোন নির্মাতা কোম্পানি গুলো তাদের বিক্রয় বাড়ানোর জন্য এই উপায় অবলম্বন করে থাকে । মেগা পিক্সেল আপনাকে জানতে সাহায্য করবে কি পরিমাণ পিক্সেল আপনি ছবিতে পেতে পারেন । ছোট লেন্স দিয়ে যখন বেশি মেগা পিক্সেলের ছবি তোলা হয় তখন দেখা যায় নয়েজ অনেক বেশি থাকে । তাই ৩২ মেগা পিক্সেল মোবাইল ক্যামেরা দিয়ে কখনো DSLR এর মত ছবি তোলার স্বপ্ন দেখবেন না কারণ DSLR মেগা পিক্সেল ও লেন্সের মধ্যে খুব ভাল একটা সম্পর্কে রেখে বানানো হয় । কাজেই মোবাইল ফোন কেনার সময় আপনার ক্যামেরা কোয়ালিটি প্রেকটিকেলি যাচাই করে দেখুন । আর আপনি যদি সেলফি ভক্ত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার ফোনের ফ্রন্ট ক্যামেরা কোয়ালিটি দেখে নিতে পারেন তাতে ক্লিয়ার ভিডিও কলও করতে পারবেন। উল্লেখ্য বর্তমানে মোবাইল ফোন ফটোগ্রাফী বেশ জনপ্রিয় । তাছাড়া যেকোন অসাধারণ মুহূর্ত যখন তখন আপনার ক্যামেরা বন্দী করতে একটা ভাল মানের ফোন ক্যামেরা অত্যন্ত জরুরী ।বাঙালি ক্যামেরা বলতে মেগা পিক্সেলকে বুঝলেও এটি ক্যামেরার প্রধান দিক নয়।
                                                            
                                                         
                                                       Battery ব্যাটারি 
  স্মার্টফোনের আর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ব্যাটারি।অনেক সময় ব্যাটারির মিলি এম্পিয়ার বেশি থাকা সত্ত্বেও ফোনের ব্যাটারি খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যায়। তাই স্মার্টফোন কেনার পূর্বেই নিশ্চিত হয়ে নিন যে ব্যাটারিটি অন্তত এক থেকে দেড় দিন ব্যাকআপ দেয়। নতুবা আপনাকে প্রতিদিন অন্তত ২ থেকে ৩ বার ফোনে চার্জ দিতে হবে যা খুবই বিরক্তিকর একটি ব্যাপার হয়ে দাড়াবে। ব্যাটারির শক্তি নির্ধারিত হয় মোবাইল ফোনটি কেমন তার ওপর ভিত্তি করে। তবে বড় মাপের স্ক্রিনের মোবাইল বেশি ব্যাটারি শক্তি ক্ষয় করে। তাই শক্তিশালী ব্যাটারি প্রয়োজন হবে মোবাইলটি অনেক সময় ধরে চালু রাখার জন্য। এখন ৩০০০ এম.এ.এইচ বা তারচেয়ে বেশি শক্তির ব্যাটারি হিসেবে বাজারে চালু রয়েছে। স্মার্টফোন কেনার সময় খেয়াল রাখবেন ব্যাটারির mAh যেনও বেশী হয় কারণ ব্যাটারির যত mAh বেশী হবে চার্জ তত বেশী থাকবে। এছাড়া ব্যাটারির চার্জ ঘাটতি ঠেকাতে পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার করতে পারেন যা বাজারে কিনতে পাওয়া যায়।

smartphone tips / নতুন smartphone কেনার আগে যে তথ্যগুলো জেনে নেওয়া জরুরি



স্মার্টফোন কী এবং কেনো?
             স্মার্টফোন একটি বিশেষ ধরনের                মোবাইল ফোন, যা মোবাইল কমপিউটিং প্লাটফর্মের ওপর প্রতিষ্ঠিত এবং মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমে চলে। ফিচার ফোনের তুলনায় অত্যাধুনিক কমপিউটিং সুবিধা ও কানেক্টিভিটিসম্পন্ন এ ফোনটিতে ইন্টারনেট, মাল্টিমিডিয়া ও টাচস্ক্রিন সুবিধা থাকায় ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। একটি সাধারণ মোবাইলের সাথে পার্সোনাল ডিজিটাল অ্যাসিস্ট্যান্ট (পিডিএ) সুবিধা যুক্ত করে বিশ্বের প্রথম স্মার্টফোনটি বের করা হয়। পরে এর সাথে যুক্ত হয়েছে পোর্টেবল মিডিয়া প্লেয়ার, নিম্মমানের কমপ্যাক্ট ডিজিটাল ক্যামেরা, পকেট ভিডিও ক্যামেরা ও জিপিএস সুবিধা। বর্তমানে বেশিরভাগ স্মার্টফোনেই হাই রেজ্যুলেশন টাচস্ক্রিন ও মোবাইল উপযোগী ওয়েব ব্রাউজার রয়েছে। মোবাইল ব্রডব্যান্ড ও ওয়াই-ফাই সুবিধার মাধ্যমে উচ্চগতির ডাটা অ্যাক্সেস সুবিধা রয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দৈনন্দিন জীবনের সব চাহিদা একটি মাত্র ডিভাইসের মাধ্যমে মেটানোর সুবিধা দিতে মোবাইল অ্যাপ মার্কেট ও মোবাইল ই-কমার্স গড়ে উঠেছে।
এখন স্মার্টফোনের যুগ বললে খুব বেশি বাড়িয়ে বলা হবে না। এ ডিভাইস যেন মোবাইল ফোনের ধারণাই বদলে দিয়েছে। শুধু কথা বলা নয়, বিশ্বকে হাতের মুঠোয় নিয়ে এসেছে ইন্টারনেট ও অ্যাপসসহ নানান প্রযুক্তি সুবিধা। নানাবিধ সুবিধা থাকার কারনে এর বিক্রি বেড়ে চলেছে ক্রমাগত ভাবে। প্রযুক্তির সর্বশেষ এই সংস্করণ প্রযুক্তিপ্রেমীদের আগ্রহের কেন্দ্রে অবস্থান করছে। হাল ফ্যাশন এর তরুণদের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি আপনার কম্পিউটারের অনেক কাজও এতে করা যায়। একে কম্পিউটারের মোবাইল সংস্করণও বলা যায়। স্মার্টফোনে মুভি দেখা, হাই ডেফিনেশন গেইমস খেলা, ভিডিও ও ইমেজ এডিটিং, ক্যামেরা, মাইক্রোসফট অফিস – কি নেই! বেশ কিছু অর্থ খরচ করে শখের জিনিসটি কিনতে গেলে নানা দোটানায় পড়তে হয়। এটা ভালো হবে তো, নাকি ওটা? এমন আরো অনেক প্রশ্ন। এ যুগে অতিপ্রিয় মোবাইল ফোনসেট কেনার সময় তো চিন্তার শেষ নেই। তাই আপনাদের মস্তিষ্কের চাপ কিছুটা কমিয়ে দিতে মোবাইল ফোনসেট কেনার টিপস গুলো দেয়া হলো